আবহাওয়া, দূষণ, ভুল শ্যাম্পু বা হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহারের ফলে চুলে নানান ধরনের ক্ষতি হয়ে থাকে।
এর মধ্যে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়া অন্যতম। এরফলে চুল ভঙ্গুর হয়ে যেতে পারে এবং চুল পড়ার পরিমাণও বেড়ে যেতে পারে।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে দুর্বল, রুক্ষ ও ভঙ্গুর চুল সুন্দর করে তোলার কিছু সাধারণ উপায় বর্ণনা করা হয়। এখানে ক্ষতিগ্রস্ত চুলের কিছু পরিচর্যার বিষয় উল্লেখ করা হল।
এর মধ্যে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়া অন্যতম। এরফলে চুল ভঙ্গুর হয়ে যেতে পারে এবং চুল পড়ার পরিমাণও বেড়ে যেতে পারে।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে দুর্বল, রুক্ষ ও ভঙ্গুর চুল সুন্দর করে তোলার কিছু সাধারণ উপায় বর্ণনা করা হয়। এখানে ক্ষতিগ্রস্ত চুলের কিছু পরিচর্যার বিষয় উল্লেখ করা হল।
শীতে ঘন কন্ডিশনার ব্যবহার
রুক্ষ ও ভঙ্গুর চুল খুব সাধারণ একটি সমস্যা। আর
আবহাওয়ার কারণে শীতে চুল আরও শুষ্ক হয়ে যায়।
তাই এই মৌসুমে চুল কোমল ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল
রাখতে ঘন কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের চুলবিশেষজ্ঞ সিলভিয়া ভইট
বলেন, “শুষ্ক এবং আগা ফাটা চুল সারা বছরেরই
একটি সাধারণ সমস্যা। তবে শীতে এই সমস্যা আরও
বেড়ে যায়। কারণ এই সময় চুলের আর্দ্রতা কমে যায়।
তাই শীতে চুল ময়েশ্চারাইজের জন্য ভারি ও ঘন
কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে।”
আয়ন ব্লো ড্রায়ার
সাধারণ হেয়ার ড্রায়ার চুল শুকানোর
পাশাপাশি শুষ্ক করে ফেলে। তাই আয়ন
ব্লো ড্রায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি চুলের
উপরের অংশ শুকাতে সাহায্য করে। কারণ আয়ন
চুলের বাড়তি ক্ষতিও ঠেকাতে সাহায্য করবে।
ভেজা অবস্থায় চুল স্ট্রেইট করা
ভেজা অবস্থায় আয়রন করা হলে চুলের ক্ষতি কম হয়।
ভেজা চুলে অর্গানিক কোন তেল দিয়ে উপর
দিয়ে আয়রন বুলিয়ে নিন। এতে খুব দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত
চুল ভালো হবে।
সপ্তাহে একবার ডিপ কন্ডিশন করা
চুল নরম রাখতে সপ্তাহে যে কোন একদিন চুল ডিপ
কন্ডিশন করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথমে চুল
পরিষ্কার করে চুলে ডিপ কন্ডিশনিং মাস্ক
লাগাতে হবে। তারপর গরম
তোয়ালে দিয়ে মাথা পেচিয়ে ৩০ মিনিট
অপেক্ষা করে চুল ধুয়ে ফেললেই চুল দেখাবে মসৃণ ও
নরম।
সালফেট নেই এমন পণ্য ব্যবহার করা
যারা চুলে রং করেন তাদের জন্য এই বিষয় খেয়াল
রাখা দরকার। কারণ সালফেট রং হালকা করার
পাশাপাশি চুল রুক্ষ করে দেয়। তাই প্রতিবার
মাথা পরিষ্কার করে চুল কন্ডিশন করার সময়
সালফেট নেই এমন কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে।
উৎসঃ www.bdnews24.com